ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি বিস্তারিত দেখুন
আপনি কি youtube থেকে ইনকাম করতে চাচ্ছেন, তাহলে আজকের ব্লগে ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি গুলো জেনে নিন। ইউটিউব থেকে ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে,
যেগুলো আমরা আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। আপনি উপায়গুলো জেনে শুনে সঠিকভাবে প্রয়োগ করে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন।
বর্তমানে কিন্তু থেকেই অনেকেই প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। তাহলে আপনি কেন পিছিয়ে আছেন, আজ থেকে শুরু করুন ইউটিউব থেকে ইনকাম করার যাত্রা। চলুন এবার বিস্তারিত পদ্ধতি গুলো জেনে আসা যাক।
.
ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
আজকের ডিজিটাল যুগে ইউটিউব শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি একটি শক্তিশালী অনলাইন ইনকাম সোর্স। আপনি যদি নিয়মিত ভিডিও তৈরি করতে পারেন এবং একটি অডিয়েন্স তৈরি করতে পারেন,
অবশ্যই পড়ুনঃ
তাহলে সহজেই ইউটিউব থেকে মাসে হাজার থেকে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।এই আর্টিকেলে আমরা জানবো ইউটিউব থেকে আয় করার ১২টি বাস্তবসম্মত, পরীক্ষিত ও কার্যকরী পদ্ধতি।
ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি
বর্তমান যুগে ভিডিও দেখার জন্য বহুল ব্যবহৃত হয় এই ইউটিউব। ইউটিউব থেকে আমরা ১২টি উপায়ে আয় করতে পারি। যা আমরা এখন জানতে পারবো। চলুন জেনে আসি ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়।
১. YouTube Partner Program (AdSense) দিয়ে ইনকাম
আপনি যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেল খুলে থাকেন তাহলে ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে আপনি আপনার ভিডিওতে গুগল এডসেন্স এর এড দেখিয়ে অতি সহজে আয় করতে পারবেন।
এটি হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় ইনকামের সহজ পদ্ধতি। এর জন্য প্রয়োজন হবে আপনাকে ইউটিউবের পার্টনার প্রোগ্রামের সাথে সংযোগ হতে হবে।
অর্থাৎ আপনি ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের যোগ দিবেন। তারপর youtube এর নিয়ম অনুযায়ী ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ভিউ হলে আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন।
ফলে অতি সহজে গুগল এডসেন্সের অ্যাড আপনার চ্যানেলে ভিডিওতে শো করাতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনারা অতি সহজেই ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন। মনিটাইজেশন পাওয়ার শর্তাবলীঃ
- ১,০০০ সাবস্ক্রাইবার
- গত ১২ মাসে ৪,০০০ ঘন্টা ওয়াচটাইম অথবা
- ৩ মিলিয়ন Shorts ভিউ গত ৯০ দিনে
২. Sponsored Video / Brand Deal
যখন আপনার চ্যানেল বড় হয়ে ওঠে, তখন বিভিন্ন ব্র্যান্ড আপনার ভিডিওতে প্রোমোশন করতে আগ্রহী হয়।একটি স্পনসর্ড ভিডিও থেকে অনেক সময় AdSense এর চেয়ে বেশি আয় হয়।
যার কারণে আপনি youtube থেকে বেশি ইনকাম করার জন্য স্পন্সর ভিডিও তৈরি করতে পারেন। এই প্রমোশন থেকে আপনি অনেক আয় করতে পারবেন।
৩. Affiliate marketing - ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় যার মাধ্যমে ইউটিউব থেকে অতি সহজেই আয় করা যায়। আপনি কোন কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠানের কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিজের চ্যানেলে প্রমোট করা অর্থাৎ মার্কেটিং করে আপনি তাদেরকে সার্ভিস দিতে পারেন।
ফলে তাদের প্রোডাক্ট যদি আপনার চ্যানেল থেকে লিংক দেয়া অপশন থেকে কিনে থাকে তাহলে আপনি ওই প্রোডাক্টের থেকে কিছু পরিমাণ কমিশন পেতে পারেন। এর ফলে অতি সহজে আপনার ইনকাম করতে পারবেন।
এর মাধ্যমে আপনারা সারা জীবন ইনকাম করতে পারবেন। যতদিন আপনার প্রমোট করা কোন প্রোডাক্ট থাকবে ওই প্রোডাক্টটি যদি কেউ কিনে থাকে তাহলে,
আপনি সেই কোম্পানি থেকে ভালো পরিমাণ কমিশন পাবেন। তাহলে আপনারা জানতে পারলেন ইউটিউবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও সবচেয়ে সহজে আয় করা যায়।জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্কঃ
- Amazon Associates
- Daraz Affiliate
- ClickBank
- Fiverr / Hostinger Affiliate
৪. paid promotion - ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি
এর মাধ্যমে আপনারা অতি সহজে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার চ্যানেলে যদি থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ সাবস্ক্রাইবার তাহলে আপনি এটি করতে পারেন।
বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে স্পন্সর ডিল করে আপনি তাদের প্রোডাক্ট আপনার চ্যানেলে প্রমোট করে টাকা নিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। এভাবে আপনারা যে কারো কোন প্রোডাক্ট বা পেজ, ইউটিউব চ্যানেল ইত্যাদি আপনার চ্যানেলে প্রমোট করে ইনকাম করতে পারবেন।
৫. YouTube Shorts Bonus / Revenue
আপনারাও tiktok এর মত ইউটিউবেও রিলিস আপলোড করে অতি সহজে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। তাই আপনারা অযথা সময় নষ্ট না করে ইউটিউবে রিলস আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন।
আর মনে রাখবেন সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো এই রিলস থেকে আয় করা। কারণ রিলস ভিডিওগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিউ হয়ে থাকে এজন্য অতি সহজে অনেক ভিউজ পাওয়া যায়। ফলে চ্যানেলে নিয়ম গুলো মেনে মনিটাইজ অন করে ইনকাম করা যাবে।
তাহলে আপনারা সকলে জানতে পারলেন ইউটিউব থেকে অতি সহজে ইনকাম করার পাঁচটি উপায় সম্পর্কে। পরের পাটে আমরা জানতে পারবো কিভাবে youtube থেকে ইনকাম করা যায়।
৬. video বানিয়ে ইনকাম
বর্তমানে সবচেয়ে সহজ এবং জনপ্রিয় উপায় হল ইউটিউবে আপনার পছন্দের ভিডিও আপলোড করে আয় করা। এর মাধ্যমে অতি সহজে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়।
এর জন্য দরকার হবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলা এবং আপনি যে কোন রেনডম নিশ নিয়ে ভিডিও বানিয়ে আপনার চ্যানেল আপলোড করতে পারেন। কারণ বর্তমানে ভিডিও দেখার জনপ্রিয় প্লাটফর্মাল ইউটিউব।
এখানে যদি আপনারা আপনাদের চ্যানেল খুলে ভিডিও আপলোড করেন তাহলে আপনারা অতি সহজে ইউটিউব থেকে ভিউস এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজন হবে ইউটিউবের কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলা যা আমার একটু পরে বিস্তারিত জানতে পারবো।
৭. Channel Membership - ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি
আপনি চাইলে আপনার চ্যানেলে মেম্বারশিপ চালু করতে পারেন, যেখানে দর্শক মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি প্রদান করবে।এতে আপনি প্রতিমাসে অতিরিক্ত আয় পাবেন। এই পদ্ধতিতেও ইউটিউব থেকে আয় করা যায়। এক্ষেত্রে আপনার প্রিমিয়াম কোর্স অথবা ভিডিও থাকতে হবে।
৮. Super Chat / Super Thanks
লাইভ স্ট্রিম বা ভিডিওতে দর্শকরা টাকা পাঠিয়ে সাপোর্ট করতে পারে।এটি স্ট্রিমারদের জন্য খুবই জনপ্রিয় আয়ের উৎস। আপনার লাইভ স্ট্রিম যদি আকর্ষণীয় হয়ে থাকে তাহলে,
দর্শকরা আপনাকে সুপার চ্যাটের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারে। মূল কথা দর্শকদের আপনার কন্টেন্ট পছন্দ হলে তারা ইচ্ছামত Super Chat করতে পারে। এতে করে আপনি ইনকাম করতে পারেন।
৯. নিজের ডিজিটাল পণ্য বিক্রি
ইবুক, কোর্স, টেম্পলেট, সফটওয়্যার এই ধরনের ডিজিটাল পণ্য ভিডিওর মাধ্যমে প্রচার করে সহজেই ইনকাম করা যায়। আপনার কাছে যদি প্রিমিয়াম কোন রিসোর্স থাকে তাহলে সেগুলো ইউটিউব এর মাধ্যমে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন।
এতে করে আপনাকে আলাদা করে মার্কেটিং করতে হবে না। আপনার ইউটিউব চ্যানেল ব্যবহার করে ডিজিটাল পণ্যগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
১০. অনলাইন কোর্স বা ট্রেনিং সেল
যদি আপনি কোনো বিষয়ে এক্সপার্ট হন (যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, SEO), তাহলে ইউটিউবের মাধ্যমে নিজের কোর্স বিক্রি করতে পারেন। আর এই কোর্স বিক্রি করে প্রচুর ইনকাম করা যায়।
১১. ভিডিও এডিটিং ও কন্টেন্ট ক্রিয়েশন সার্ভিস
আপনি যদি ভিডিও বানাতে দক্ষ হন, তাহলে অন্য ইউটিউবারদের জন্য ভিডিও বানিয়ে টাকা আয় করতে পারেন।ইউটিউবের মাধ্যমে আপনার স্কিলও প্রোমোট হবে।
১২. ওয়েবসাইটে ট্রাফিক পাঠিয়ে ইনকাম
অনেক ইউটিউবার তাদের ওয়েবসাইট বা ব্লগে ট্রাফিক পাঠিয়ে অতিরিক্ত আয় করেন। যেখানে থাকে AdSense, অ্যাফিলিয়েট লিংক বা কোর্স।
তবে আপনি youtube থেকে সরাসরি ট্রাফিক ব্লগিং সাইটে পাঠিয়ে গুগল এডসেন্স থেকে অতিরিক্ত আয় করতে পারেন। এই ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে আপনি আয় করতে পারেন।
ইউটিউব থেকে আয় করতে যা যা দরকার
- নিয়মিত ভিডিও আপলোড
- কোয়ালিটি কন্টেন্ট
- SEO অপটিমাইজড শিরোনাম ও ডিসক্রিপশন
- আকর্ষণীয় থাম্বনেইল
- অডিয়েন্সকে ধরে রাখার মতো কন্টেন্ট
কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি
প্রথমে আপনার মোবাইল ফোন বা আপনার ডিভাইসে আপনার যে কোন জিমেইল লগইন থাকতে হবে। এরপর youtube চ্যানেলে যেতে হবে। যাওয়ার পর আপনার প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করবেন এবং নতুন চ্যানেল খুলতে আপনার চ্যানেলের নাম লিখবেন।
এরপর চ্যানেল নাম লেখা হয়ে গেলে create অপশনে ক্লিক করলে চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। ফলে আপনারা একটি চ্যানেল তৈরি করতে পারলেন।
এখন আপনাকে আপনার চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করার জন্য আপনার পছন্দের বিষয় নির্বাচন করতে হবে অর্থাৎ যে বিষয়গুলোতে আপনি পারদর্শী যেমনঃরান্না, গেমিং, ভ্রমণ, শিক্ষা, ব্লগ ইত্যাদি থেকে যেকোন বিষয় নিয়ে আপনি ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে পারেন।
আপনাকে অবশ্যই নিজের ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে হবে অন্যের ভিডিও ছাড়া যাবে না। এরপর আপনাকে একটি টার্গেট অডিয়েন্স নির্বাচন করতে হবে যে আপনি ভিডিওটি কোন ধরনের অডিয়েন্সের জন্য বানাচ্ছেন।
ভিডিও বানানোর জন্য আপনি আপনার মোবাইল ফোন, ক্যামেরা সহ অনেক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারেন। ভিডিও কে আকর্ষণীয় বানানোর জন্য অবশ্যই ভিডিও বানানোর শেষে ভিডিওটিকে এডিট(edit) করতে হবে।
ভিডিওটি আকর্ষণীয় না হলে কিন্তু টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছাবে না। তাই আপনাকে ভিডিও আপলোড করার পূর্বে ভিডিওগুলি এডিট ও মডিফাই করে নিতে হবে।
মনে রাখতে হবে ভিডিও আপলোড করার কিছু নিয়মকানুন রয়েছে। আপনাকে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট যেকোনো টাইমে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে।
যাতে আপনার অডিয়েন্স বুঝতে পারে যে আপনি কোন টাইমে ভিডিও আপলোড করেন। তাই আপনাকে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে যেতে হবে তাও নির্দিষ্ট টাইম অনুযায়ী।
আপনার ভিডিও কে টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছাতে হলে ভিডিওটি আপনাকে seo করতে হবে। এটি ছাড়া আপনার ভিডিও ইউটিউবে রিচ হবে না র্থাৎ র্যাঙ্কিং হবে না।
আপনাকে অবশ্যই উপযুক্ত কিওয়ার্ড, ভিডিও টাইটেল, ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে। উপযুক্ত কিওয়ার্ড খুঁজতে আপনি Google Keyword Planner বা VidIQ vision ব্যবহার করতে পারেন।
এখানে ফ্রি কিওয়ার্ড পাওয়া যায়। তবে প্রিমিয়ামে ভালো পরিমাণে উপযুক্ত কিওয়ার্ড বা ট্যাগ পাওয়া যায়।
মনে রাখবেন অবশ্যই আপনার আপলোডকৃত ভিডিও আপনার হতে হবে। কারো কপি করা ভিডিও ছাড়া যাবে না। কপি করা ভিডিও ছাড়লে আপনার চ্যানেল ডাউন করে দিতে পারি ইউটিউব।
আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ফটো এবং ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ সেটআপ করতে হবে। আপনারা জানেন কিভাবে সেট আপ করতে হয়।
সকল কিছু করা হয়ে গেলে আপনার ইউটিউবের নিয়ম গুলো পূরণ করলে আপনি ইনকাম করতে পারেন। নিয়মগুলো হল আপনার চ্যানেলে কমপক্ষে ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে এবং এক বছরের মধ্যে ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।
এই শর্তগুলো পূরণ করতে পারলে আপনি ইউটিউব পার্টনারশিপে এপ্লাই করতে পারবেন এবং মনিটাইজেস অন করে আয় করতে পারবেন। এর ফলে আপনারা চ্যানেলে এডসেন্স সেটআপ করে এড দেখিয়ে অতি সহজে আয় করতে পারবেন।
ইউটিউব থেকে কত টাকা আয় করা সম্ভব?
ইউটিউবে ইনকাম কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যেমন টার্গেট অডিয়েন্স, ভিউজ, কান্ট্রি ভেদে ভিউজ ইত্যাদি বিষয়ের উপর নির্ভর করে।
ইউটিউবাররা প্রতি ১০০০ ভিউতে $০.২৫থেকে $৪ পর্যন্ত আয় করতে পারে। তবে এটি পরিবর্তনশীল। এছাড়াও কোম্পানির স্পন্সর করে আপনারা হাজার হাজার ডলার আয় করতে পারবেন।
এছাড়াও রয়েছে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করা। এর মাধ্যমে আপনারা অতি সহজে কোম্পানির কাছে কমিশন পেয়ে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।
বর্তমানে এই ইউটিউব থেকে আয় করে সকলে সফল হচ্ছে। তারা youtube থেকে ইনকাম করে জীবিকা নির্বাহ করছে এবং পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ করছে।
উপসংহারঃ ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি
ইউটিউবে ইনকাম করা কঠিন নয়,তবে নিয়মিত পরিশ্রম, সঠিক স্ট্র্যাটেজি এবং ধৈর্য দরকার।উপরে দেওয়া ১২টি পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনি অনায়াসেই ইউটিউব থেকে আয় শুরু করতে পারবেন। তবে অবশ্যই ধৈর্য ধরে রেগুলার কাজ করতে হবে, তাহলেই ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।
